“নির্মমতা,নির্মম চোখের পলকে,
খতম করে নিরহজনকে,
সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাস হামলা,
পোহাতে হয় অনেক ঝামেলা”।।
সন্ত্রাস অর্থ হলো, মহাশঙ্কা, অতিশয় ভয়। কোনো উদ্দেশ্যে মানুষের মনে ভীতি সৃষ্টি করার প্রচেষ্টা, অতিশয় শঙ্কা বা ভীতি, অতিশয় ত্রাস বা ভয়ের পরিবেশ, ভীতিকর অবস্থা, রাজনৈতিক ক্ষমতা লাভের জন্য অত্যাচার, হত্যা প্রভৃৃতি হিংসাত্মক ও ত্রাসজনক পরিবেশ।
সন্ত্রাসের মূল কথা হল বল প্রয়োগের মাধ্যমে ভীতি প্রদর্শন করে কোন উদ্দেশ্য সাধন বা কার্যোদ্ধারের চেষ্টা করা।এটা যেমন দূষ্কৃতিকারীরা বা সমাজবিরোধীরা করতে পারে, তেমনি সমগ্র রাষ্ট্রে তথা সমগ্র বিশ্বের পটভূমিতেও এমন চেষ্টা হতে পারে।
সন্ত্রাসবাদ একটি বৈশ্বিক সমস্যা,আর তাই এর ঢেউ বলতে গেলে পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই আছড়ে পড়েছে এবং এখনও পড়ছে। সুতরাং নিজেদের দেশের জনমানুষের কল্যাণে দেশের অভ্যন্তরে এর রাহুগ্রাস থেকে মুক্ত থাকার প্রয়াসে নিরবচ্ছিন্ন চেষ্টা চালিয়ে যেতেই হবে।
আমাদের বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একটা আত্মংক হলো সন্ত্রাসবাদ।সবচেয়ে বেশি সন্ত্রাবাদ হচ্ছে আমাদের দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে।
আমাদের দেশে সন্ত্রাসবাদ রোধে প্রথমে আমাদের আইন করা উচিত এদেশের মন্ত্রী, এমপি বড় বড় রাজনৈতিক নেতা, শিল্পপতিদের ছেলে–মেয়েদেরকে এ দেশে মাস্টার্স পর্যন্ত পড়া লেখা বাধ্যতামুলক করা।
তাহলে আর বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ গুলোতে থাকবেনা মারামারি, সিট দখল,থাকবেনা সেশনজট,তখন আর অস্ত্র দিয়ে ক্যাডার তৈরি হবে না।কারন তাহলে গুলিতো নিজের ছেলের বুকেও লেগে যেতে পারে।
তখন আর হারাতে হবেনা বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ, ফারদিন নুরের মতো মেধাবী ছাত্রদের।জেলে যেতে হবেনা মেধাবী শিক্ষার্থীদের।
এই ভয়েও তারা আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সন্ত্রাসবাদ চালাতে সাহস পাবেনা।যার ফলে অনেকটাই কমে যাবে আমাদের দেশের সন্ত্রাসবাদ।
আমরা পাবো শান্তিকামী একটা বাংলাদেশ।
নাম: আজিজুল ইসলাম
বিভাগ : ইসলামিক স্টাডিজ
শিক্ষার্থী: সরকারি ব্রজমোহন কলেজ বরিশাল